শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য
)
স্বাস্থ্য বলতে সাধারণত অধিকাংশ মানুষের ধারণা শরীর কেন্দ্রিক। শরীরের যে কোন অসুবিধা বা অসুস্থতাকে অধিক গুরুত্ব দেয়া হয়ে থাকে।
সেকারনে স্বাস্থ্য বলতে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শারীরিক স্বস্থ্যকেই বুঝানো হয়। শারীরিক সুস্থতাকে সুস্বাস্থ্য এবং শারীরিক অসুবিধা বা সমস্যাকে
অসুস্থতা বলে ধরে নেয়া হয়। কিন্তু বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, স্বস্থ্য হলো এমন অবস্থা যেখানে শারীরিক, মানসিক এবং সামাজিক এই তিনটির
সুস্থ সমন্বয়কে বোঝায়। শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য
মানসিক স্বাস্থ্য:
মানসিক স্বাস্থ্য হলো ব্যক্তির ভাবনা, অনুভূতি এবং জীবনের বিভিন্ন অবস্থার সাথে খাপ খাইয়ে চলা। এটা মানুষের চাপ মোকাবেলা করতে,
অন্যের তুলনা করতে এবং নিজের পছন্দ বেছে নিতে সাহায্য করে। মানসিক স্বাস্থ্য ব্যক্তির ভাল থাকার একটি অবস্থা যার মাধ্যমে সে নিজের
সম্ভাবনাকে উপলব্ধি করতে পারে, জীবনের স্বাভাবিক চাপ মোকাবেলা করতে পারে, ফলপ্রসূভাবে কাজ করতে পারে এবং তার নিজের
সমাজে অবদান রাখতে পারে। আমরা নিচের বৈশিষ্টগুলো থেকে মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে ধারণা করতে পারি-
মানসিক স্বাস্থ্যের দিক নির্দেশনাসমূহ:
১. জীবনের প্রতি ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করতে পারে।
২. বিভিন্ন ধরণের পরিস্থিতিতে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারে।
৩. নিজের ক্ষমতাগুলোকে সঠিকভাবে মূল্যায়ণ করতে পারে।
৪. নিজের অক্ষমতাগুলোকে সহজে মেনে নিতে পারে;
রাগ, ভয়, হিংসা, অপরাধবোধ প্রভৃতি অনুভূতির কাছে পরাজিত হয় না।
৫. আত্ম-সম্মানবেধ সম্পন্ন থাকে।
৬. নিজের কাজ সঠিকভাবে করতে পারে এবং অন্যের দায়িত্বকে মেনে নিতে পারে।
৭. অন্যের সাথে সম্পর্ক দীর্ঘস্থায়ী এবং কার্যকর রাখতে পারে। শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য
মানসিক অবসাদের লক্ষণ:

১. শারীরিকভাবে ক্লান্ত থাকা
২. হতাশ বা নিরাশ বোধ করা
৩. চাপ বা উদ্বেগ বোধ করা
৪. সিদ্ধান্ত নিতে অক্ষম
৫. অসহায়ত্ব অনুভূতি
৬. বিশৃঙ্খলা
৭. অন্যান্য মানুষের সাথে বিরক্তি
৮. প্রিয়জনের সাথে তর্ক বা বিচ্ছেদ
৯. বিষণ্ণতা বা ডিপ্রেশন
১০. আত্মঘাতী চিন্তা
১১. যেকোনো কিছুতেই বিরক্তি প্রকাশ করা
১২. মনোনিবেশ করতে না পারা
১৩. খারাপ সময়ে ধুমপান বা অ্যালকোহলের মতো পদার্থকে বেছে নেওয়া।
আপনার মানসিক অবসাদ থেকে রক্ষা পেতে হলে শারীরিক এবং মানসিক উভয় জায়গাতেই মনোনিবেশ দিতে হবে। অনুপ্রাণিত এবং
উৎপাদনশীল থাকার জন্য সমস্ত অপ্রয়োজনীয় জিনিস থেকে মুক্তি পাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো আপনি
নিজেকে জানুন, নিজের যত্ন নিন এবং নিজেকে সময় দিন।
শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য:
স্বাস্থ্য বলতে সাধারণত অধিকাংশ মানুষের ধারণা শরীর কেন্দ্রিক। শরীরের যে কোন অসুবিধা বা অসুস্থতাকে অধিক গুরুত্ব দেয়া হয়ে থাকে।
সেকারনে স্বাস্থ্য বলতে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শারীরিক স্বস্থ্যকেই বুঝানো হয়। শারীরিক সুস্থতাকে সুস্বাস্থ্য এবং শারীরিক অসুবিধা বা সমস্যাকে
অসুস্থতা বলে ধরে নেয়া হয়। কিন্তু বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, স্বস্থ্য হলো এমন অবস্থা যেখানে শারীরিক, মানসিক এবং সামাজিক এই তিনটির
সুস্থ সমন্বয়কে বোঝায়।
মানসিক স্বাস্থ্য:
মানসিক স্বাস্থ্য হলো ব্যক্তির ভাবনা, অনুভূতি এবং জীবনের বিভিন্ন অবস্থার সাথে খাপ খাইয়ে চলা। এটা মানুষের চাপ মোকাবেলা করতে,
অন্যের তুলনা করতে এবং নিজের পছন্দ বেছে নিতে সাহায্য করে। মানসিক স্বাস্থ্য ব্যক্তির ভাল থাকার একটি অবস্থা যার মাধ্যমে সে নিজের
সম্ভাবনাকে উপলব্ধি করতে পারে, জীবনের স্বাভাবিক চাপ মোকাবেলা করতে পারে, ফলপ্রসূভাবে কাজ করতে পারে এবং তার নিজের
সমাজে অবদান রাখতে পারে। আমরা নিচের বৈশিষ্টগুলো থেকে মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে ধারণা করতে পারি- শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য
মানসিক স্বাস্থ্যের দিক নির্দেশনাসমূহ:

১. জীবনের প্রতি ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করতে পারে।
২. বিভিন্ন ধরণের পরিস্থিতিতে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারে।
৩. নিজের ক্ষমতাগুলোকে সঠিকভাবে মূল্যায়ণ করতে পারে।
৪. নিজের অক্ষমতাগুলোকে সহজে মেনে নিতে পারে;
রাগ, ভয়, হিংসা, অপরাধবোধ প্রভৃতি অনুভূতির কাছে পরাজিত হয় না।
৫. আত্ম-সম্মানবেধ সম্পন্ন থাকে।
৬. নিজের কাজ সঠিকভাবে করতে পারে এবং অন্যের দায়িত্বকে মেনে নিতে পারে।
৭. অন্যের সাথে সম্পর্ক দীর্ঘস্থায়ী এবং কার্যকর রাখতে পারে।
মানসিক সমস্যা:
মানসিক সমস্যার করণে ব্যক্তির নানা ধরণের ভোগান্তি হয় কিন্তু তা বাইরে থেকে প্রকটভাবে বোঝা যায়না।
নিচের সাধারণ কারণগুলি হলো মানসিক অবসাদের লক্ষণ:
১. শারীরিকভাবে ক্লান্ত থাকা
২. হতাশ বা নিরাশ বোধ করা
৩. চাপ বা উদ্বেগ বোধ করা
৪. সিদ্ধান্ত নিতে অক্ষম
৫. অসহায়ত্ব অনুভূতি
৬. বিশৃঙ্খলা
৭. অন্যান্য মানুষের সাথে বিরক্তি
৮. প্রিয়জনের সাথে তর্ক বা বিচ্ছেদ
৯. বিষণ্ণতা বা ডিপ্রেশন
১০. আত্মঘাতী চিন্তা
১১. যেকোনো কিছুতেই বিরক্তি প্রকাশ করা
১২. মনোনিবেশ করতে না পারা
১৩. খারাপ সময়ে ধুমপান বা অ্যালকোহলের মতো পদার্থকে বেছে নেওয়া।
আপনার মানসিক অবসাদ থেকে রক্ষা পেতে হলে শারীরিক এবং মানসিক উভয় জায়গাতেই মনোনিবেশ দিতে হবে। অনুপ্রাণিত এবং উৎপাদনশীল থাকার জন্য সমস্ত অপ্রয়োজনীয় জিনিস থেকে মুক্তি পাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো আপনি নিজেকে জানুন, নিজের যত্ন নিন এবং নিজেকে সময় দিন। শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য