গ্যাস্ট্রিক হওয়ার কয়েকটি কারণ :যখন মানুষ অনেক বেশি প্রচুর পরিমাণে খাদ্য খায়,তখন তা গলা ও পাচক ক্রিয়ার সাথে মিশে যায় এবং গ্যাস্ট্রিক
এসিডের উৎপন্ন হওয়ার কারণে গ্যাস্ট্রিক সমস্যা হতে পারে।গ্যাস্ট্রিক হওয়ার কারণ কীকিছুৃ খাদ্য জাতীয় জিনিসপত্র যেমন মিষ্টি,চর্বি,চপ,কফি
ইত্যাদি গ্যাস্ট্রিক এসিড বা ব্যাকটেরিয়াল প্রবণতা বা জড়িত হতে পারে।গ্যাস্ট্রিক হওয়ার কারণ কী?
ধুলাবাঁধা করার সময়ে অনেক সময় খাওয়া-দাওয়া অতিরিক্ত হয়,যা গ্যাস্ট্রিক সমস্যা সৃষ্টি করে।
কিছু ব্যক্তির গঠন স্বাভাবিকভাবে অন্যের তুলনায় আরামের ক্ষমতা কম হওয়া সত্বেও তারা অনেক সময় গ্যাস্ট্রিক সমস্যার শিকার হয়।
কিছু মানুষ রাগ বা উদ্বেগের সময়ে অথবা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে চিন্তা ও মানসিক চিন্তার জন্য গ্যাস্ট্রিক সমস্যা হয়ে থাকে।
আন্ত্রিক গ্যাসের প্রধান কারণ হল খাবার যা আমাদের কিছু অভ্যাসের সাথে খাই,কিছু খাবার অত্যাধিক আন্ত্রিক গ্যাস সৃষ্টির দিকে নিয়ে যায়।
গ্যাস্ট্রিক বা অ্যাসিডিটি হওয়ার প্রধান কারণ-
হল পাকস্থলীতে অতিরিক্ত অ্যাসিড উৎপাদন এই অতিরিক্ত অ্যাসিড পাকস্থলীর দেয়ালের
সংস্পর্শে এসে প্রদাহের সৃষ্টি করে যা বুকজ্বলা,ঢেঁকুর ওঠা,পেট,ফাঁপা,বমি বমি ভাব ইত্যাদি উপসর্গ সৃষ্টি করে।
অতিরিক্ত তেল-মসলাযুক্ত খাবার,অতিরিক্ত চা কফি অ্যালকোহল ধুমপান ইত্যাদি খাদ্যাভ্যাসগত কারণে গ্যাস্ট্রিক হতে পারে।
মানসিক চাপ,অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস,অনিয়মিত ঘুম শারীরিক পরিশ্রমের অভাব ইত্যাদি জীবনযাত্রার কারণেও গ্যাস্ট্রিক হতে পারে।
কিছু কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে গ্যাস্ট্রিক হতে পারে।যেমন অ্যাসপিরিন,আইবুপ্রোফেন,স্টেরয়েড সেফিক্সিম ট্রাইহাইড্রেট ইত্যাদি।

ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে-
গ্যাস্ট্রিক হতে পারে।হেলিকোব্যাকটার পাইলোরি নামক ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ খাদ্যনালীর নীচের
অংশে পাকস্থলীর সাথে সংযোগস্থলে স্ফিংক্টারের দুর্বলতা পাকস্থলী বা খাদ্যনালীতে আলসার ক্যান্সার ইত্যাদি রোগগত কারণেও গ্যাস্ট্রিক হতে পারে।
নিয়মিত খাবার না খেয়ে এবং খালি পেটে থাকলে পাকস্থলীতে অতিরিক্ত অ্যাসিড উৎপাদন হতে পারে।
অতিরিক্ত তেল-মসলাযুক্ত খাবার,অতিরিক্ত চা কফি অ্যালকোহল ধুমপান ইত্যাদি খাবার এড়িয়ে চলা উচিত।
পযাপ্ত ঘুম না হলে মানসিক চাপ বৃদ্বি পায়,যা গ্যাস্ট্রিকের ঝুঁকি বাড়ায়।নিয়মিত ব্যায়াম করলে মানসিক চাপ কমে এবং পাকস্থলীর কার্যকারিতা বৃদ্বি পায়।
পেটের অভ্যন্তরীণ আস্তরণের প্রদাহ,ব্যথা বা ক্ষয়কে গ্যাস্ট্রাইটিস বলে।এই প্রদাহ স্বল্পমেয়াদী তীব্র বা দীর্ঘমেয়াদী দীর্ঘস্থায়ী জন্য ঘটতে পারে।
বৈজ্ঞানিকভাবে,যে জিনিসটিকে গ্যাস্ট্রিক বলা হয়,সেটির আসল নাম হচ্ছে পেপটিক আলসার ডিজিজ বা পিইউডি।গ্যাস্ট্রিক হওয়ার কয়েকটি কারণ
পাকস্থলী ডিওডেনাম ও ইসোফেগাস-
পাকস্থলী ডিওডেনাম ও ইসোফেগাসএই তিনটির যেকোনো জায়গায় যদি অ্যাসিডের কারণে ক্ষত হয়,এটাকে বলে পেপটিক আলসার ডিজিজ।
এবং যখন বলা হচ্ছে গ্যাস্ট্রিক আছে,তখন বোঝা যাচ্ছে তার পেপটিক আলসার রয়েছে।এটা পাকস্থলী বা ডিওডেনামে হতে পারে।
পাকস্থলীর গ্যাস্ট্রিক গ্ল্যান্ডে অতিরিক্ত অ্যাসিড নিঃসরণের ফলে অ্যাসিডিটি বা গ্যাসের সমস্যা হয়।
পেট থাকলে অতিরিক্ত চা,কফি খেলে বা অতিরিক্ত মদ্যপান,ধূমপান দুশ্চিন্তা অনিদ্রা ইত্যাদি কারণে পেটে গ্যাস হতে পারে।
অ্যাসিডিটির কারণ-
পেট ফুলে ওঠে,ঢেঁকুর ওঠে,বুকজ্বলা করে এবং পেটের অন্যান্য সমস্যা দেখা দেয়।
খাবারের অপপাত্রতা খাদ্য অপপাত্র কিংবা মারমারি খাদ্য খাওয়া গ্যাস্ট্রিক সমস্যার একটি অন্যতম কারণ হতে পারে।
মারমারি খাদ্য পচনের সময় বেশি কাজ করতে হয় এবং গ্যাস উত্পন্ন করতে পারে।
আরও কিছু খাদ্য সামগ্রী যেমন বাজারে পাওয়া মিষ্টি ফাস্ট ফুট ভাত ও ধানের গ্রাস ইত্যাদি প্রকৃতি গ্যাস্ট্রিক হওয়ার কারণ হতে পারে।
পাচশক্তির সমস্যা হলে খাদ্য ভুঁইতে সমস্যা হয় এবং প্রকৃতি গ্যাস্ট্রিক সমস্যা উত্পন্ন হতে পারে।
পাচনশক্তির সমস্যার করণ হতে পারে বেশি খাবার খাওয়া মধুমেহ থাইরয়েড সমস্যা ক্যানসারের চিকিত্সা গুরুত্বপূর্ণ হরমোনের বিপদের প্রভাব ইত্যাদি।
মাইক্রোবিওমে পরিবর্তন মানসিক চাপ বা জীবনের পরিবর্তন গ্যাস্ট্রিক সমস্যা উত্পাদনের কারণ হতে পারে।
উদাগরণস্বরূপ,মানসিক চাপ.মানসিক উদ্বেগ নির্মম রাগ ইত্যাদি গ্যাস্ট্রিক সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।গ্যাস্ট্রিক হওয়ার কয়েকটি কারণ
কয়েকটি মানসিক বা জ্ঞানগত কারণে
অতিরিক্ত ধারণা কয়েকটি মানসিক বা জ্ঞানগত কারণে অতিরিক্ত ধারণা হয়ে যাওয়া পারে এবং এটি গ্যাস্ট্রিক সমস্যা উত্পন্ন করতে পারে।
গ্যাস্ট্রিক হওয়ার অন্যান্য কারণগুলিথাকতে পারে।গ্যাস্ট্রিক সমস্যা দূর করতে আপনাকে স্বাস্থ্যকর খাদ্য খাওয়া নিয়মিত ব্যায়াম করা
এবং নির্ধারিত মেডিকেশন পালন করা উচিত। সেইসব ক্ষেত্রে আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা গ্রহন করুন।
এটি সাধারণত অনিয়মিত খবার খাওয়া দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকা খাবারের পর পরই শোয়া বা নাড়াচাড়া কম করা অতিরিক্ত খাওয়াগ্যাস্ট্রিক হওয়ার কয়েকটি কারণ
পরিমাণে ভারী খাবার গ্রহন করা
বা বেশি পরিমাণে ভারী খাবার গ্রহন করা বেশি মশলাদার ও তেল চর্বিযুক্ত বা ঝাল খাবার খাওয়া বেশি চিনিযুক্ত বা অ্যাসিডিক ফলমূল
যেমন: লেবু টমেটো বেশি খাওয়া বেশি চা-কফি সফট ড্রিংকস বা অ্যালকোহল সেবন করা ফাস্ট ফুড বা প্রক্রিয়াজাত খাবার বেশি খাওয়া
অতিরিক্ত গ্যাস উৎপন্নকারী খাবার যেমন ডাল বাধাঁকপি,পেয়াজ খাওয়া এসবের ফলে ঘটে।
এছাড়াও মানসিক চাপ বা স্ট্রেসে থাকা রাতে দেরি করে ঘুমানো এবং কম ঘুম হওয়ার ফলেও এমন সমস্যা দেখা দেয়।
গ্যাস্ট্রিকের উপসর্গ দেখা দিলে একজন ভালো ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করলে গ্যাস্ট্রিক থেকে দ্রুত মুক্তি পাওয়া যায়।