কোয়েলের ডিমের উপকারীতা
কোয়েলের ডিমের উপকারীতা:শরীরের প্রয়োজনীয় সব ধরনের ভিটামিন, মিনারেল এবং অ্যামাইনো এসিড, কোয়েল ডিমে বিদ্যমান।কোয়েলের ডিমের উপকারীতা
যার কারণে কোয়েলের ডিম কোনো কোনো দেশে মেডিসিন হিসেবে ব্যবহার করা হয়। নিয়মিত কোয়েলেরডিম খেলে হার্টের কার্যক্ষমতা উন্নত হয়,
কিডনি এবং লিভারের কার্যক্ষমতা ও হজমশক্তি বাড়ে এবং এসিডিটি কমাতে সাহায্য করে থাকে।কোয়েলের ডিমের উপকারীতা
কোয়েলের ডিম স্বল্পমূল্যে বেশি পুষ্টিগুণ বিশিষ্ট একটি খাবার। কোয়েল একটি ছোট্ট পাখি। নিজের আকৃতির
মতই ছোট ছোট তার ডিম। মজার বিষয় হচ্ছে খাদ্য উপযোগী যেকোন ডিমের মধ্যে কোয়েলের ডিম পুষ্টিগুণের দিক থেকে এগিয়ে আছে সবচেয়ে বেশি।
মুরগির ডিম পৃথিবীতে বহুল অংশে প্রচলিত হলেও কোলেস্টেরলের কারণে অনেকেই খেতে পারেন না।
এছাড়া মুরগির ডিমে আছে বাড়তি হৃদরোগের ঝুঁকি। একারণে দেশে কোয়েলের চাষ বাড়ছে এবং সেইসাথে বাড়ছে কোয়েলের ডিমের চাহিদা।
চিকিৎসকদের মতে কোয়েলের ডিম বিভিন্ন রোগ যেমন, পুরুষত্বহীনতা, কিডনী সমস্যা, স্মৃতিশক্তি হ্রাস, রক্তস্বল্পতা,ডায়াবেটিস প্রভৃতি রোগের জন্য উপকারী বলে বিবেচিত।
কোয়েলের ডিমে যে উপাধান থাকে:
২. কর্মদক্ষতা: এই ডিমের মধ্যে প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল, এনজাইম এবং এমাইনো এসিড এমনভাবে বিন্যাসিত যে
৩. ভিটামিনের পরিমাণ: কোয়েলের ডিমে ভিটামিন বি-১ এর পরিমান মুরগীর ডিম থেকে ছয়গুণ বেশী, আয়রন ও
৪. অ্যান্টিবডি তৈরি: কোয়েলের ডিমে এমন কিছু উপাদান আছে যা শরীরের মধ্যে অ্যান্টিবডি তৈরি করে।
৫. হৃদযন্ত্রের যত্ন: হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া সচল রাখতে পারে কোয়েলের ডিম।
৬. শিশুদের জন্য কোয়েল পাখির ডিম: বাচ্চাদের মানসিক, শারীরিক এবং বুদ্ধিমত্তার বিকাশ ঘটাতে সহায়তা করে
৭. পাকস্থলির সমস্যা: চীনারা কোয়েলের ডিমকে টিবি, অ্যাজমা, এবং ডায়াবেটিস রোগের পথ্য হিসেবে ব্যবহার করে থাকেন।
৮. কিডনি ও লিভারের সমস্যা: কিডনি ও লিভারের সমস্যা দূর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে কোয়েলের ডিম।কোয়েলের ডিমের উপকারীতা
কোয়েলের ডিম
১. কোয়েল পাখির ডিমে উচ্চপরিমাণ

কোয়েলের ডিমে এর কার্যকারীতা
কোয়েলের ডিমে প্রোটিন, ফ্যাট, কার্বোহাইড্রেট, চিনি,ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, পটাশিয়াম, সোডিয়াম,জিংক, ফলেট, ভিটামিন-এ, ই, ডি, বি১২ ওকোলেস্টেরল রয়েছে। যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর পাশাপাশি রক্তথেকে ক্ষতিকর টক্সিন উপাদান বের করতেও বেশ উপকারি এটি।কোয়েলের ডিমে উচ্চমাত্রার আয়রন থাকায় এটি রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে কাজ করে। যাদের রক্তস্বল্পতার
সমস্যা বা এনিমিয়া আছে, নিয়মিত এ ডিম খেলে উপকার পাওয়া যাবে। এতে ভিটামিন-এ রয়েছে যা ম্যাকুলার ডিজেনারেশনপ্রতিরোধ করে। ভালো রাখে চোখের দৃষ্টিশক্তি। পর্যাপ্ত পরিমাণে পটাশিয়াম থাকায় রক্তনালিকার চাপ কে নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা প্রতিরোধ করে।ডিমে ফ্যাট (উপকারি কোলেস্টেরল) রয়েছে ৬০ শতাংশ। যা হৃদযন্ত্রকে সুস্থ রাখতে ও তার ক্রিয়ায় কোন ধরনের বাধা প্রদাননা করার জন্য কাজ করে। তবে কোলেস্টেরলজনিত সমস্যা থাকলে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে কোয়েলের ডিম গ্রহণ করাউচিৎ। গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা কমাতে কাজ করে।কোয়েলের ডিমের উপকারীতা