১০ উপকারিতায় ভরা কোয়েল পাখির ডিম
দেশি ও ফার্মের মুরগির ডিমের পাশপাশি এখন কোয়েল পাখির ডিম খাবারের প্রচলন বেশ বেড়েছে।
মানুষের চাহিদা মেঠাতে কোয়েলের ডিম এখন খামারের মাধ্যমে উৎপাদন করা হয়।
যার কারণে এটি এখন বেশ সহজলভ্য হয়েছে। পাওয়া যায় এলাকার ছোট-বড় বাজারসহ সুপার শপগুলোতেও।
এ ডিমের আকৃতি ছোট হলেও এতে রয়েছে অসাধারণ কিছু পুষ্টিগুণ। কোয়েলের ডিমে প্রোটিন, ফ্যাট,
কার্বোহাইড্রেট, চিনি, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, পটাশিয়াম, সোডিয়াম, জিংক, ফলেট,
ভিটামিন-এ, ই, ডি, বি১২ ও কোলেস্টেরল রয়েছে। যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর পাশাপাশি রক্ত থেকে ক্ষতিকর টক্সিন উপাদান বের করতেও বেশ উপকারি এটি।
কোয়েলের ডিমে উচ্চমাত্রার আয়রন থাকায় এটি রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে কাজ করে।
যাদের রক্তস্বল্পতার সমস্যা বা এনিমিয়া আছে, নিয়মিত এ ডিম খেলে উপকার পাওয়া যাবে।
এতে ভিটামিন-এ রয়েছে যা ম্যাকুলার ডিজেনারেশন প্রতিরোধ করে। ভালো রাখে চোখের দৃষ্টিশক্তি।
পর্যাপ্ত পরিমাণে পটাশিয়াম থাকায় রক্তনালিকার চাপ কে নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা প্রতিরোধ করে।
১০ উপকারিতায় ভরা কোয়েল পাখির ডিম
ডিমে ফ্যাট (উপকারি কোলেস্টেরল) রয়েছে ৬০ শতাংশ। যা হৃদযন্ত্রকে সুস্থ রাখতে ও তার ক্রিয়ায় কোন
ধরনের বাধা প্রদান না করার জন্য কাজ করে। তবে কোলেস্টেরলজনিত সমস্যা থাকলে ডাক্তারের সাথে
পরামর্শ করে কোয়েলের ডিম গ্রহণ করা উচিৎ। গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা কমাতে কাজ করে।
কোয়েল পাখির ডিম
কোয়েলের ডিমে আরো রয়েছে ওভোমিউকয়েড নামক বিশেষ এক ধরনের প্রোটিন।
যা প্রাকৃতিক এন্টি-এলার্জিক উপাদান হিসেবে কাজ করে এবং শরীরের প্রদাহ ও এলার্জির প্রাদুর্ভাবকে কমাতে সাহায্য করে।
এছাড়া ডিমে খনিজ উপাদানগুলো প্রোস্টেট ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। যকৃত, ত্বক ও চুল ভালো রাখে।
ডিমের মধ্যে কোয়েলের ডিম পুষ্টিগুণের দিক থেকে এগিয়ে আছে সবচেয়ে বেশি। মুরগির ডিম পৃথিবীতে বহুল অংশে
প্রচলিত হলেও কোলেস্টেরলের কারণে অনেকেই খেতে পারেন না। এছাড়া মুরগির ডিমে আছে বাড়তি হৃদরোগের ঝুঁকি।
একারণে দেশে কোয়েলের চাষ বাড়ছে এবং সেইসাথে বাড়ছে কোয়েলের ডিমের চাহিদা।
চিকিৎসকদের মতে কোয়েলের ডিম বিভিন্ন রোগ যেমন, পুরুষত্বহীনতা, কিডনী সমস্যা, স্মৃতিশক্তি হ্রাস, রক্তস্বল্পতা,
ডায়াবেটিস প্রভৃতি রোগের জন্য উপকারি বলে বিবেচিত।
১. মুরগির ডিমের সঙ্গে তুলনা করলে দেখা যায় কোয়েল ডিমে কোলেস্টেরল ১.৪% আর মুরগির ডিমে ৪% এবং প্রোটিনের
২. এই ডিমের মধ্যে প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল, এনজাইম এবং এমাইনো এসিড এমনভাবে বিন্যাসিত যে এই ডিম
৩. কোয়েলের ডিমে ভিটামিন বি-১ এর পরিমান মুরগীর ডিম থেকে ছয়গুণ বেশি, আয়রন ও ফসফরাস পাঁচ
কোয়েল পাখির ডিম
৪. কোয়েলের ডিমে এমন কিছু উপাদান আছে যা শরীরের মধ্যে অ্যান্টিবডি তৈরি করে।
৫. বাচ্চাদের মানসিক, শারীরিক এবং বুদ্ধিমত্তার বিকাশ ঘটাতে সহায়তা করে থাকে কোয়েলের ডিম। দুর্বল বাচ্চা
মুরগির ডিম পৃথিবীতে বহুল অংশে প্রচলিত হলেও কোলেস্টেরলের কারণে অনেকেই খেতে পারেন না।
যার ফলে বর্তমান সময় অনেককেই দেখা যায় অন্যান্য ডিমের পাশিপাশি কোয়েলের ডিম খেতে।
এই ডিমটির চাহিদার কারণে দেশে কোয়েলের চাষ বাড়ছে এবং সেইসঙ্গে বাড়ছে কোয়েলের ডিমের চাহিদা।
চিকিৎসকদের মতে, ডিমের মধ্যে কোয়েলের ডিম পুষ্টিগুণের দিক থেকে এগিয়ে আছে সবচেয়ে বেশি।
এছাড়া কোয়েলের ডিম বিভিন্ন রোগ যেমন, পুরুষত্বহীনতা, কিডনী সমস্যা, স্মৃতিশক্তি হ্রাস, রক্তস্বল্পতা,
ডায়াবেটিস প্রভৃতি রোগের জন্য উপকারি বলে বিবেচিত।
১. মুরগির ডিমের সঙ্গে তুলনা করলে দেখা যায় কোয়েল ডিমে কোলেস্টেরল ১.৪% আর মুরগির ডিমে ৪% এবং
প্রোটিনের পরিমান মুরগির ডিম থেকে প্রায় শতকরা ৭ ভাগ বেশি।
২. এই ডিমের মধ্যে প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল, এনজাইম এবং এমাইনো এসিড এমনভাবে বিন্যাসিত যে
এই ডিম শরীরের সব ধরনের পুষ্টির অভাব পুরণ করে শরীরের কর্মদক্ষতা বাড়িয়ে দেয়।
৩. কোয়েলের ডিমে ভিটামিন বি-১ এর পরিমান মুরগীর ডিম থেকে ছয়গুণ বেশি,
আয়রন ও ফসফরাস পাঁচ গুণ বেশি, ভিটামিন বি-২ পনেরো গুণ বেশি।
৪. কোয়েলের ডিমে এমন কিছু উপাদান আছে যা শরীরের মধ্যে অ্যান্টিবডি তৈরি করে।
৫. বাচ্চাদের মানসিক, শারীরিক এবং বুদ্ধিমত্তার বিকাশ ঘটাতে সহায়তা করে থাকে কোয়েলের ডিম।
দুর্বল বাচ্চা থেকে বৃদ্ধরা প্রতিদিন তিন চারটা করে কোয়েলের ডিম খেতে পারেন।
